
প্রতিদিনের খাবারে ঘি এর গুরুত্ব। ঘি খেলে মোটেই ওজন বা কোলেস্টেরল বাড়ে না। বরং ডায়াবেটিস, হাই ব্লাড প্রেশারের মতো জটিল সমস্যা গুলো কমে যায়। তাই প্রতিদিন ডায়েটে পাতে ঘি থাকলে, এই সমস্যা গুলো ছাড়াও নানান সমস্যার সমাধান হবে। যেমন- হৃদরোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যা, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম কমবে ঘি খেলে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
খালি পেটে ঘি খেলে শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরলকে একেবারে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। ফলে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ
ঘিয়ে রয়েছে কে২ এবং সিএলএ নামক দুটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সেই সঙ্গে শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দিয়ে ক্যান্সারের সৃষ্টির আশঙ্কাও কমায়।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে
মস্তিষ্ক সচল রাখতে উপকারী ফ্যাটের প্রয়োজন। ঘিয়ে রয়েছে প্রচুর অ্যাসেনশিয়াল ফ্যাট, যা মস্তিষ্কে সেলের কর্মক্ষমতা বাড়ায়। ঘিয়ে উপস্থিত প্রোটিন মস্তিষ্কে থাকা নিউরো ট্রান্সমিটারকে কাজ করতে সাহায্য করে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে
অনেক মানুষই আছে, যারা ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে ঘি খেতে চায় না। তারা জেনে অবাক হবেন, ঘি ওজন বাড়ায় না বরং কমায়।একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে ঘিয়ে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড, শরীরে জমে থাকা ফ্যাট কে গলাতে সহায়তা করে।



Hi, this is a comment.
To get started with moderating, editing, and deleting comments, please visit the Comments screen in the dashboard.
Commenter avatars come from Gravatar.